পাকিস্তান সৃষ্টির পর, ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে বাংলার মানুষের ওপর জাতিগত ও সাংস্কৃতিক নিপীড়ন শুরু হয়। এর প্রতিবাদে নতুন এক বোধ জাগরিত হতে শুরু তরুণপ্রজন্মের মনে। পরবর্তীতে, জান্তাদের সীমাহীন বিস্তারিত...
যদি রাত পোহালে শোনা যেত বঙ্গবন্ধু মরে নাই। যদি রাজপথে আবার মিছিল হতো বঙ্গবন্ধুর মুক্তি চাই! তবে বিশ্ব পেত এক মহান নেতা, আমরা পেতাম ফিরে জাতির পিতা। গানের কথাগুলো শুনলেই
কবি আসাদ মান্নান ‘চাই তাঁর দীর্ঘ আয়ু’ কবিতায় শেখ হাসিনা প্রসঙ্গে লিখেছেন, ‘মৃত্যুকে উপেক্ষা করে মহান পিতার স্বপ্নবুকে/ নিরন্তর যিনি আজ এ জাতির মুক্তির দিশারি/ ঘূর্ণিঝড়ে হালভাঙা নৌকাখানি শক্ত হাতে
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে আমি প্রথম দেখি এবং প্রথম তাঁর বক্তৃতা শুনি ১৯৬৬ সালের মার্চে। তিনি তখন শুধুই শেখ মুজিব, এবং সিলেটের বয়স্কজনদের কাছে শেখ সা’ব। এই
বিভুরঞ্জন সরকার ১৯৭০ সালের নির্বাচনে শেখ মুজিবুর রহমানের আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয় পেয়ে পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকার গঠনের গণরায় পেলেও শাসকগোষ্ঠীর ষড়যন্ত্রের ফলে সবকিছু ভণ্ডুল হয়ে যায়। ১৯৭১ সালের ২৫
নাসির আহমেদ আজ অনন্য ঐশ্বর্যে ভাস্বর, গৌরবের ঔজ্জ্বল্যে দীপ্তিমান ১০ জানুয়ারি। ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দের এইদিনে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে ফিরে
আহমেদ রিয়াজ বাঙালি, বদ্বীপ- বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু। বাঙালির বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ, সেটা বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের ফলে বুঝতে পারল সদ্য স্বাধীন বাঙালি জাতি। নইলে বাংলাদেশে আজও অনেক অমীমাংসিত সমস্যা রয়ে
শাওন মাহমুদ ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি ভারতীয় বিমান বাহিনীর বিশেষ বিমানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার স্বপ্নের স্বাধীন স্বদেশ ভূমিতে ফিরে আসেন। তদানীন্তন রেসকোর্স ময়দানে জাতির পিতা আবারও